নতুন দিগন্তের হাতছানি বনাম 'ফ্রি ভিসা' নামক মরণফাঁদ

0


     ছবিঃ AI

মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ দেশ কুয়েত দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় এক শ্রমবাজার। পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে আর একটু ভালো জীবনযাপনের আশায় প্রতি বছর হাজারো বাংলাদেশী পাড়ি জমান মরুভূমির এই দেশটিতে। সম্প্রতি কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য একটি ন্যূনতম বেতন কাঠামো নির্ধারণের যুগান্তকারী সিদ্ধান্তে প্রবাসীদের মনে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে। তবে এই আশার আলোর পাশেই ওঁৎ পেতে আছে 'ফ্রি ভিসা' নামক এক ভয়ঙ্কর প্রতারণার ফাঁদ, যা অসংখ্য বাংলাদেশীর স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করছে। একদিকে যখন নতুন বেতন কাঠামো শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে, ঠিক তখনই এই 'ফ-যফ' ভিসা নামক মরীচিকার পেছনে ছুটে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন বহু মানুষ। এই ব্লগ পোস্টে আমরা কুয়েতের শ্রমবাজারের এই দুই বিপরীতমুখী চিত্র—ন্যূনতম বেতন কাঠামোর ইতিবাচক প্রভাব এবং 'ফ্রি ভিসা' কেলেঙ্কারির ভয়াবহতা—নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব, যা বর্তমান কুয়েত প্রবাসী এবং ভবিষ্যতে যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশীদের জন্য একটি স্বচ্ছ ধারণা তৈরিতে সহায়ক হবে।

ন্যূনতম বেতন কাঠামোর নতুন দিগন্ত

দীর্ঘদিন ধরেই কুয়েতে বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য কোনো নির্দিষ্ট বেতন কাঠামো ছিল না। ফলে, শ্রমিকরা প্রায়শই নিয়োগকর্তার ইচ্ছামত নির্ধারিত স্বল্প বেতনে কাজ করতে বাধ্য হতেন, যা ছিল অমানবিক এবং বৈষম্যমূলক। বিশেষ করে, কম দক্ষ বা অদক্ষ শ্রমিকদের ক্ষেত্রে এই শোষণের মাত্রা ছিল আরও বেশি। ৭-৮ লক্ষ টাকা খরচ করে কুয়েতে গিয়ে মাসিক মাত্র ৭৫ কুয়েতি দিনার (প্রায় ২৭,০০০ টাকা) বেতনে কাজ করার মতো হৃদয়বিদারক ঘটনাও অহরহ ঘটত, যা থেকে খাওয়া-দাওয়া এবং অন্যান্য খরচ বাদে দেশে টাকা পাঠানোর মতো আর কিছুই থাকত না।

এই অমানবিক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। গত জুলাই মাসে, দূতাবাস প্রথমবারের মতো কুয়েতগামী বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক ন্যূনতম বেতন কাঠামো নির্ধারণ করে, যা ১ আগস্ট ২০২৫ থেকে কার্যকর হয়েছে। এই নতুন নিয়মের অধীনে, যেকোনো নিয়োগকর্তাকে নতুন ভিসা সত্যায়ন করার জন্য অবশ্যই এই নির্ধারিত বেতন কাঠামো অনুসরণ করতে হবে।

নতুন বেতন কাঠামোটি নিম্নরূপ:

* গৃহকর্মী (খাদেম/খাদ্দামা): ১২০ কুয়েতি দিনার
* বাসার ড্রাইভার ও রাঁধুনি: ১৫০ কুয়েতি দিনার
* সরকারি চুক্তির অধীনে (আকুদ হুকুমি) অদক্ষ শ্রমিক: ন্যূনতম ৯০ কুয়েতি দিনার
* বেসরকারি খাতে (আকুদ আহলি) অদক্ষ শ্রমিক: ১২০ কুয়েতি দিনার
* দক্ষ ড্রাইভার: ১২০ কুয়েতি দিনার
* অন্যান্য দক্ষ শ্রমিক: ১৫০ কুয়েতি দিনার

এই সমস্ত বেতনই দৈনিক ৮ ঘণ্টা কাজের জন্য প্রযোজ্য, এবং সপ্তাহে একদিন সবেতন ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। দূতাবাসের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বর্তমান কুয়েত প্রবাসীরা। তাদের মতে, এটি একটি শ্রমিকবান্ধব এবং সম্মানজনক পদক্ষেপ। এই কাঠামো বাস্তবায়িত হলে নতুন শ্রমিকরা আর আগের মতো শোষণের শিকার হবেন না এবং একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেশে পাঠাতে পারবেন, যা তাদের পরিবারের আর্থিক সচ্ছলতা নিশ্চিত করবে।

প্রবাসী এবং গমনেচ্ছুকদের প্রতিক্রিয়া

কুয়েতে থাকা বাংলাদেশীরা দূতাবাসের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং বিভিন্ন প্রবাসী ফোরামে তাদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ পেয়েছে। অনেকেই বলছেন, "এই সিদ্ধান্তটি যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তবে নতুনদের জন্য অনেক ভালো হবে। আমরা যারা কম বেতনে কাজ করছি, তাদের কষ্টটা নতুনদের করতে হবে না।" তবে, এর সফল বাস্তবায়ন নিয়েও অনেকে কিছুটা সন্দিহান। তাদের মতে, এই বেতন কাঠামো যাতে কোনো অসাধু চক্র বা নিয়োগকর্তার দুর্নীতির কারণে বাধাগ্রস্ত না হয়, সে জন্য দূতাবাসের পক্ষ থেকে কঠোর নজরদারি অপরিহার্য।

অন্যদিকে, যারা আগামীতে কুয়েত যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাদের মধ্যে এই খবরটি ব্যাপক উৎসাহ তৈরি করেছে। একটি নির্দিষ্ট বেতনের নিশ্চয়তা পেয়ে তারা এখন অনেকটাই নিশ্চিন্ত। পূর্বে যেখানে কেবল দালালের মুখের কথার ওপর ভরসা করে অজানার পথে পা বাড়াতে হতো, সেখানে এখন একটি সরকারি নির্দেশনা তাদের বড় আশ্রয়। এটি একদিকে যেমন তাদের দর-কষাকষির সুযোগ বাড়িয়েছে, তেমনি দালালদের প্রতারণার সুযোগও অনেকাংশে কমিয়ে এনেছে।

ফ্রি ভিসা' নামক ভয়ঙ্কর মরীচিকা

কুয়েতের শ্রমবাজারের এই আশার চিত্রের ঠিক উল্টো পিঠেই রয়েছে এক অন্ধকার জগৎ, যার নাম 'ফ্রি ভিসা'। দুঃখজনক হলেও সত্যি, অসংখ্য বাংলাদেশী, বিশেষ করে যারা এখনো দেশ থেকে কুয়েতে আসেননি, তারা এই 'ফ্রি ভিসা' নামক প্রতারণার ফাঁদে পা দিচ্ছেন। তাদের বোঝানো হয় যে, এটি এমন এক ধরনের ভিসা যেখানে কুয়েতে এসে নিজের ইচ্ছামতো যেকোনো জায়গায় কাজ করে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। কিন্তু বাস্তবতা হলো, কুয়েতের আইনে 'ফ্রি ভিসা' বলে কোনো কিছুর অস্তিত্বই নেই।

প্রতারণার কৌশল

এই প্রতারণার মূল হোতা হলো একশ্রেণীর অসাধু বাংলাদেশী দালাল এবং তাদের কুয়েতি সহযোগীরা। তারা মূলত কুয়েতি কোনো নাগরিক বা কোম্পানির নামে একটি ভিসা বের করে, যা সাধারণত খাদেম (গৃহকর্মী) বা মাজরা (খামার কর্মী) বা ক্লিনিং কোম্পানির ভিসা হয়ে থাকে। এই ভিসাগুলো উচ্চমূল্যে, প্রায়শই ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকায়, বাংলাদেশী শ্রমিকদের কাছে 'ফ্রি ভিসা' নামে বিক্রি করা হয়। শ্রমিকদের বলা হয়, "তোমাকে কফিলের (স্পন্সর) কোনো কাজ করতে হবে না, শুধু每月 তাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা (মাসোহারা) দিলেই চলবে। বাকি সময় তুমি বাইরে কাজ করে যা আয় করবে, সব তোমার।"

এই ফাঁদে পা দিয়ে একজন শ্রমিক যখন বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করে কুয়েতে পৌঁছান, তখন তিনি এক নির্মম বাস্তবতার সম্মুখীন হন। তিনি দেখতে পান, তার আকামা (বসবাসের অনুমতি) যে কফিলের নামে, তার বাইরে কাজ করা সম্পূর্ণ বেআইনি। কুয়েতের আইন অনুযায়ী, একজন শ্রমিক শুধুমাত্র তার নির্ধারিত স্পন্সর বা কোম্পানির অধীনেই কাজ করতে পারেন। এর বাইরে কাজ করা একটি গুরুতর অপরাধ, এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে ধরা পড়লে নিশ্চিত জরিমানা, জেল এবং সবশেষে দেশে ফেরত পাঠানোর মতো কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হয়।

প্রতারিত শ্রমিকের দুঃসহ জীবন

'ফ্রি ভিসা'য় আসা শ্রমিকদের জীবন কাটে এক অবর্ণনীয় দুর্দশার মধ্যে। তাদের প্রতিনিয়ত থাকতে হয় পুলিশের হাতে ধরা পড়ার ভয়ে। তাদের কোনো নির্দিষ্ট কাজ থাকে না, ফলে তারা দিনমজুরের মতো অস্থায়ী এবং স্বল্প বেতনের কাজ খুঁজতে বাধ্য হন। প্রায়শই তাদের নির্মাণ শ্রমিক, পরিচ্ছন্নতাকর্মী বা রেস্তোরাঁর সাহায্যকারী হিসেবে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়।

এর উপর রয়েছে কফিলের মাসিক মাসোহারা প্রদানের বোঝা। কাজ থাকুক বা না থাকুক, প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা (সাধারণত ৫০-১০০ দিনার) কফিলকে দিতেই হয়। আকামা নবায়নের সময় এই টাকার পরিমাণ আরও বেড়ে যায়। ফলে, যা আয় হয় তার একটি বড় অংশই চলে যায় কফিলকে দিতে এবং নিজের থাকা-খাওয়ার খরচ মেটাতে। দেশে টাকা পাঠানো তো দূরের কথা, ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে আসা এই শ্রমিকদের অনেকেই ঋণের টাকা শোধ করতেই পারেন না।

অনেক ক্ষেত্রে, অসাধু কফিলরা আকামা নবায়ন করে দেওয়ার নাম করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়ে শ্রমিকের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। ফলে, শ্রমিকের আকামা অবৈধ হয়ে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ অসহায় হয়ে পড়েন। বৈধ কাগজপত্র ছাড়া কাজ পাওয়া, চিকিৎসা নেওয়া বা এমনকি রাস্তায় চলাচল করাও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এভাবেই 'ফ্রি ভিসা'র সোনালি স্বপ্ন এক ভয়াবহ দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়, যা একজন মানুষকে ঠেলে দেয় চরম হতাশা এবং অনিশ্চয়তার দিকে।

দূতাবাসের সতর্কবার্তা ও করণীয়

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাস বারবার 'ফ্রি ভিসা'র বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে। স্বয়ং রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন বিভিন্ন সময়ে প্রবাসীদের সাথে মতবিনিময়কালে স্পষ্টভাবে বলেছেন, "কুয়েতে ফ্রি ভিসা বলতে কোনো ভিসা নেই। দালালরা ফ্রি ভিসা নাম দিয়ে উচ্চমূল্যে ভিসা বিক্রি করে। যেখানে বলা হয় এই ভিসাতে যেখানে সেখানে কাজ করতে পারবে, যেটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।"

দূতাবাস থেকে কুয়েত গমনেচ্ছুকদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে:

১. ভিসা যাচাই: কুয়েতে আসার আগে অবশ্যই ভিসাটি সঠিক কিনা এবং কোন ক্যাটাগরির ভিসা, তা বাংলাদেশ দূতাবাস, কুয়েত-এর মাধ্যমে যাচাই করে নিতে হবে। দূতাবাসের ওয়েবসাইটে ভিসা সত্যায়নের তথ্য পাওয়া যায়।

২. চুক্তিপত্র ভালোভাবে পড়া: নিয়োগকর্তার সাথে করা চুক্তিপত্র ভালোভাবে পড়ে এবং বুঝে স্বাক্ষর করতে হবে। বেতন, কাজের সময়, ছুটি, থাকা-খাওয়া এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নিতে হবে।

৩. দক্ষতা অর্জন: অদক্ষ শ্রমিকের চেয়ে দক্ষ শ্রমিকের চাহিদা এবং বেতন উভয়ই কুয়েতে অনেক বেশি। তাই কোনো একটি নির্দিষ্ট কাজে (যেমন: ড্রাইভিং, ইলেক্ট্রিক্যাল, প্লাম্বিং, ওয়েল্ডিং ইত্যাদি) দক্ষতা অর্জন করে এলে ভালো বেতনে চাকরি পাওয়া সহজ হয়।

৪. দালালের প্রলোভনে না পড়া: 'ফ্রি ভিসা'য় লক্ষ লক্ষ টাকা আয়ের গল্প সম্পূর্ণ বানোয়াট। কোনো দালালের এ ধরনের প্রলোভনে পা দেওয়া যাবে না। সরকারি নিয়ম মেনে এবং সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে কুয়েত গমনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

৫. সচেতনতা বৃদ্ধি: যারা ইতোমধ্যে কুয়েতে আছেন, তাদের দায়িত্ব হলো দেশে থাকা বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনকে 'ফ্রি ভিসা'র ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতন করা। তাদের ভুল তথ্যে উৎসাহিত না করে, বরং সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা।

আশা ও বাস্তবতার সমন্বয়

কুয়েতে বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম বেতন কাঠামো নির্ধারণ নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী এবং প্রশংসনীয় পদক্ষেপ। এটি শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা রক্ষায় সহায়ক হবে এবং তাদের আর্থিক সচ্ছলতা নিশ্চিত করতে একটি বড় ভূমিকা পালন করবে। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের সম্পূর্ণ সুফল পেতে হলে শ্রমিকদের নিজেদেরও সচেতন হতে হবে।

অন্যদিকে, 'ফ্রি ভিসা' নামক অবৈধ এবং প্রতারণামূলক ব্যবস্থাটি কুয়েতের শ্রমবাজারের একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। এটি কেবল একজন শ্রমিকের জীবনকেই ধ্বংস করে না, বরং বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ণ করে। এই প্রতারণার চক্রকে রুখতে হলে বাংলাদেশ এবং কুয়েত উভয় সরকারের সমন্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন। ভিসা ট্রেডিং-এর সাথে জড়িত দালাল এবং অসাধু কফিলদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।

সবশেষে, কুয়েত গমনেচ্ছুক প্রত্যেক বাংলাদেশীর প্রতি আহ্বান, আপনারা আবেগের বশবর্তী হয়ে বা কারো মিথ্যা প্রলোভনে পড়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না। সঠিক তথ্য জানুন, সরকারি নিয়ম অনুসরণ করুন এবং নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করুন। মনে রাখবেন, একটি সঠিক সিদ্ধান্ত আপনার এবং আপনার পরিবারের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত করতে পারে, আর একটি ভুল সিদ্ধান্ত আপনাকে ঠেলে দিতে পারে এক অন্ধকার ও অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে। ন্যূনতম বেতন কাঠামোর সুযোগকে কাজে লাগিয়ে এবং 'ফ্রি ভিসা'র ফাঁদ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে, এক সুন্দর ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ গড়াই হোক সকলের লক্ষ্য।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Out
Ok, Go it!